1. admin@thedailypadma.com : admin :
ফরিদপুরে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে দুদকের মামলায় চার ভায়ের কারাদন্ড - দ্য ডেইলি পদ্মা
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে আটকে গেছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ১৩টি দেশের মোট ৩৭ জন ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ বেগম রোকেয়া দিবস আজ রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পাঁচ ঘণ্টার মধ্যেই কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৩০-৪০ টাকা ফরিদপুর-৩ : আ’লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ স্বতন্ত্র প্রার্থীর জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ৪০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে এডিবি তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে ফরিদপুরের পেয়াজের ব্যাপক ক্ষতি হামাসের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে গাজা যুদ্ধ শেষ হবে: ইসরায়েল দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জন মারা গেছেন প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় মাস্টারকার্ডের মধ্যে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ আটক ৩৫

ফরিদপুরে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে দুদকের মামলায় চার ভায়ের কারাদন্ড

  • Update Time : বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১২৫ Time View

ফরিদপুরে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে দুদকের মামলায় চার ভাইকে দোষী কারাদন্ডসহ আর্থিক দন্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে ফরিদপুরের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মতিয়ার রহমান এ আদেশ দেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাদের জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
মামলার রায়ে ওই চার ভাইকে ১৮৬০ সালের ৪৬৭ ধারায় (জাল জালিয়াতি) দোষী সাব্যস্ত করে তাদের প্রত্যেককে দুই বছর করে স্বশ্রম কারাদন্ড এবং নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। জরিমানা অনাদায়ে তাদের আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ভোগ করতে হবে। ৪৭১ ধারায় (প্রতারণা) দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। জরিমানা অনাদায়ে তাদের আরও তিন মাস করে কারাদন্ড ভোগ করতে হবে।
আদালতের রায় অনুযায়ী আসামিরা দুই দন্ড এক সাথে ভোগ করতে পারবেন এবং হাজতবাসকালীন সময় এ কারাদন্ডের মেয়াদ থেকে বাদ যাবে।
কারাদন্ডপ্রাপ্ত চার ভাই হলেন, মো. সাইদুর কবীর ওরফে মুকুল, মো. সাইফুল কবীর ওরফে রোমান, মো. জাহিদুল কবির ওরফে বিপ্লব ও মো. রেজাউল কবীর ওরফে তুহিন। এরা মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার চরঠেঙ্গামারা গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছেলে।
এ মামলার পিপি কুব্বাত হোসেন জানান, আসামি চার ভায়ের পিতা লাল মিয়া ছিলেন আব্দুস সামাদের পালক ছেলে। তার পালক মা পালক পুত্র হিসেবে তাকে একটি জমি লিখে দেন। কিন্তু লাল মিয়া রেজিস্ট্রি অফিসের বালাম বই টেম্পারিং করে পালক পুত্রের জায়গায় নিজ পুত্র লিখে সকল জমি আত্মসাৎ করেন।
এ ঘটনায় মৃত আব্দুস সামাদের প্রকৃত ছেলে আব্দুর রউফ বাদী হয়ে গত ২০১১ সালের ২১ আগস্ট মাদারীপুর বিশেষ জজ আদালতে মামলা করেন। গত ২০১৬ সালে এ মামলার তদন্তের দায়িত্ব দুদক ফরিদপুর লাভ করে। দুদকের তৎকালীন উপ-সহকারি পরিচালক মো. ফজলুর বারী মামলাটি তদন্ত করে সাত জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
এ মামলা মোট আসামি ছিলেন সাতজন। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মাদারীপুরের রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের সাবেক রেকর্ড কিপার আবু জাফর মিয়া, ওই কার্যালয়ের নকলনবিশ মাহমুদা বেগম ও তুলনাকারী পারভীনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews