1. admin@thedailypadma.com : admin :
মারিওপোলে অন্তত এক লাখ মানুষ আটকা পড়েছে, যারা এখন শুধু মৃত্যুর প্রহর গুনছে - দ্য ডেইলি পদ্মা
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শহীদ জিয়া ছিলেন সব ধরনের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এক আপোষহীন, নির্ভিক যোদ্ধা: মির্জা ফখরুল চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তের ঘটনাটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে বলেছে বিএসএফ হয়তো আমরা আর বেশি দিন নেই কিন্তু চোরদের নির্বাচিত করবেন না: নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি কাল মা খা‌লেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছেন ছেলে তা‌রেক রহমান জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে জনসাধারণের অভিমত চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি ১৮ জানুয়ারি আগামীতে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনীতি আরও সংকটের মুখোমুখি হওয়ার শঙ্কা আছে: বিশ্বব্যাংক

মারিওপোলে অন্তত এক লাখ মানুষ আটকা পড়েছে, যারা এখন শুধু মৃত্যুর প্রহর গুনছে

  • Update Time : শুক্রবার, ২৫ মার্চ, ২০২২
  • ১১৪ Time View

রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পর সংবাদ শিরোনামে বার বার উঠে এসেছে পূর্ব ইউক্রেনের বন্দর শহর মারিওপোলের কথা। এখনো সেখানে তীব্র লড়াই চলছে। সেই মারিওপোল থেকেই প্রাণ বাঁচিয়ে পালাতে পেরেছেন স্থানীয় সাংবাদিক মিকোলা ওসিচেঙ্কো। তার মুখে ভয়াবহতার কাহিনি শুনলে মেরুদণ্ড দিয়ে ঠাণ্ডা রক্তের স্রোত বয়ে যায়। শহরটি যেন এক মৃত্যপুরীতে পরিণত হয়েছে। শহরটিতে অন্তত এক লাখ মানুষ আটকা পড়েছে, যারা এখন শুধু মৃত্যুর প্রহর গুনছে।

মারিওপোলের একটি শিশু ও নারীদের হাসপাতালে বোমা ফেলেছিল রাশিয়া। তাদের দাবি ছিল, ওই ভবনটি সেনা হেডকোয়ার্টার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মিকোলার বাড়ি ওই ভবনটি থেকে মাত্র ৫০০ মিটার দূরে। তিনি জানিয়েছেন, যেদিন ওই ভবনে বোমা ফেলা হলো, প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন তার বাড়িতেই বোমাবর্ষণ হয়েছে। বোমার তীব্রতা এত বেশি ছিল যে তার বাড়িটিও কেঁপে উঠেছিল।

মিকোলার এখনো মনে আছে, বোমা ফেলার আগের দিন তার ৬০ বছরের আহত প্রতিবেশীকে ওই হাসপাতালেই ভর্তি করতে হয়েছিল। কারণ, দূরের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তাকে ছেড়েও দেওয়া হয়েছিল। আহত প্রতিবেশীকে ভর্তি করার সময় মিকোলা দেখেছিলেন ওই হাসপাতালের তৃতীয় তলে অসংখ্য নারী এবং শিশু ভর্তি ছিল। বোমাবর্ষণের পর আর তাদের দেখা যায়নি। ওই ঘটনার পর তারাও বেসমেন্টে নেমে যান। বাড়ির হিটিং বন্ধ হয়ে যায়।

হিমাঙ্কের নীচে তাপমাত্রা। তারমধ্যেই দিনের পর দিন কাটাতে হয়েছে তাদের। যে কয়েকটি ম্যাট্রেস ছিল তা শিশু এবং বয়স্কদের দেওয়া হয়েছিল। তারা সিঁড়িতে বসেই ঘুমিয়ে নিতেন। বরফ পড়লে জলের ব্যবস্থা হতো। কেউ কেউ হিটিং মেশিনের জল বার করে ফুটিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করেছে। খাবারও প্রায় শেষ বলে জানিয়েছেন তিনি। পরিবার এবং প্রতিবেশীদের নিয়ে পালানোর আগে যারা থেকে গেছেন, তাদের সামান্য খাবার আর জল দিয়ে এসেছেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews