1. admin@thedailypadma.com : admin :
গুজরাটে স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদন আদালতে জানিয়েছেন ৬০০ মুসলিম জেলে - দ্য ডেইলি পদ্মা
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
আজ মেসির পায়ে গোল ফিরতেই জয়ে ফিরল মায়ামি বাংলাদেশ থেকে ভারতে শুরু হয়েছে ইলিশ রপ্তানি, প্রথম চালানে গেছে ৩৭ টন ৪৬০ কেজি ইলিশ ড. ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে: আইএমএফ প্রধান এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি ১৭ সেপ্টেম্বর আফগানদের হারিয়ে এশিয়া কাপে টিকে রইল বাংলাদেশ ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসন পুনর্বিবেচনায় ইসিতে ডিসির চিঠি, যান চলাচল স্বাভাবিক কারো পোশাকের পছন্দ, ব্যক্তিগত পরিচয় বা প্রতীক নিয়ে হেয় করা, হস্তক্ষেপ করা একেবারেই চলবে না: সাদিক কায়েম আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সারাদেশে এক হাজারের বেশি পূজা মণ্ডপ বেড়েছে

গুজরাটে স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদন আদালতে জানিয়েছেন ৬০০ মুসলিম জেলে

  • Update Time : সোমবার, ৯ মে, ২০২২
  • ২৫৮ Time View

স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন ভারতের গুজরাটের পোরবন্দরের অন্তত ৬০০ মৎস্যজীবী। পোরবন্দরের গোসাবারা জলাভূমির মৎস্যজীবীদের নেতা আল্লারাখা ইসমাইল ভাই থিম্মার গুজরাট হাই কোর্টে গত বৃহস্পতিবার আবেদন করেছেন, তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা দিনে দিনে চরম খারাপ হয়েছে। এর কারণ হিসেবে ক্ষমতাসীন দলের রাজ্য সরকারের বৈষম্যকে উল্লেখ করা হয়েছে।

সেখানকার পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, জীবনধারণ করাটাই দুর্বিষহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে কারণে তিনি এবং তার সঙ্গে ৬০০ জনকে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি দেওয়ার আবেদন করেছেন আদালতে।

হাই কোর্টে একই আবেদন জানানো হয়েছে গোসাবারা মুসলিম ফিশারমেন্স সোসাইটির পক্ষ থেকেও। ওই সংগঠনের অভিযোগ, একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মৎস্যজীবীরা সরকারের বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। ওই সম্প্রদায়ের মৎস্যজীবীদের কোনো রকম সরকারি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না। নানাভাবে তাদের হেনস্থা করা হচ্ছে।

আবেদনে আরো জানানো হয়েছে, ওই সম্প্রদায়টি ‘রাজনৈতিক নিপীড়নে’র শিকার। বিভিন্নভাবে স্থানীয় প্রশাসন তাদের হেনস্থা করেছে। এলাকার ১০০টি পরিবারের ৬০০ লোক মৎস্য ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। মাছ ধরার জন্য তাদের মৎস্য দপ্তরের অনুমতিপত্রও রয়েছে। তার পরেও গোসাবারা এবং নভি বন্দরে তাদের নোঙর করতে দেন না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

২০১৬ সাল থেকে তাদের এ ধরনের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে বলে আদালতে অভিযোগ জানিয়েছে পোরবন্দরের ওই মুসলিম মৎস্যজীবীরা।

আবেদনকারী মৎস্যজীবীদের আইনজীবী ধর্মেশ গুর্জার বলেন, ২০১৬ সাল থেকে গোসাবারা বন্দরে মুসলিম মৎস্যজীবীদের নৌকা চলাচল বন্ধ করা দেওয়া হয়েছে। অনুমতিপত্রেরও তোয়াক্কা করা হচ্ছে না।

মৎস্যজীবীদের নেতা আল্লারাখা ইসমাইল ভাই থিম্মার অভিযোগ করেছেন, হিন্দু মৎস্যজীবীদের সরকার সব রকম সুবিধা দিচ্ছে, অথচ তাদের দিকে কেউ ফিরেও তাকাচ্ছে না। তার কথায়, আমাদের ভাতে মারার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

মুসলিম মৎস্যজীবীদের অভিযোগ, বার বার উচ্চতর কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হলেও কোনো লাভ হয়নি। অথচ তারা বেআইনি কাজকর্মের সঙ্গে কোনো ভাবেই জড়িত নন। বরং পাকিস্তানের মদদপুষ্ট দুষ্কৃতিদের গতিবিধি সম্পর্কে নিরাপত্তা বাহিনীকে সবসময় অবহিত করেন এবং সহযোগিতা করেন।
সূত্র: আনন্দবাজার।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews