1. admin@thedailypadma.com : admin :
রাশিয়া কৃষ্ণ সাগরের উপর ইউক্রেনের বন্দরগুলোকে মুক্ত না করলে লাখ লাখ মানুষ ক্ষুধায় মারা যেতে পারে: ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী - দ্য ডেইলি পদ্মা
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন আফগানিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের লেখা বই নিষিদ্ধ করলো তালেবান বাজারে চালের দাম সামান্য নিম্নমুখী, চড়া সবজি, মাছ ও পেঁয়াজের দাম ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা (এমসিকিউ) আজ আক্রমণাত্মক ড্রোনে এআই ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন কিম জং উন গাজা শহরের কেন্দ্রের দিকে দুই দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি ভারতে ‘মস্তিষ্কখেকো’ অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা

রাশিয়া কৃষ্ণ সাগরের উপর ইউক্রেনের বন্দরগুলোকে মুক্ত না করলে লাখ লাখ মানুষ ক্ষুধায় মারা যেতে পারে: ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • Update Time : বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ১৫৫ Time View

ইতালি সতর্ক করে বলেছে যে, রাশিয়া কৃষ্ণ সাগরের উপর ইউক্রেনের বন্দরগুলোকে মুক্ত না করলে লাখ লাখ মানুষ ক্ষুধায় মারা যেতে পারেন।

ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লুইগি ডি মাইও বলেন, ‘শস্য রপ্তানি বন্ধ করার অর্থ হল- জিম্মি করা এবং লাখ লাখ শিশু, নারী ও পুরুষের মৃত্যুর কারণ সৃষ্টি করা।’ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং ভূমধ্যসাগরীয় কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ মন্তব্য করেন। বুধবার বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

ডি মাইও যোগ করেন যে, আগামী কয়েক সপ্তাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে স্বাভাবিকভাবে খাদ্য রপ্তানি করতে না পারার কারণে সৃষ্ট আন্তর্জাতিক উদ্বেগের সর্বশেষ প্রতিফলন তার এ কথায় উঠে এসেছে। তিনি বলেন, ‘আপনি যেমন শুনেছেন, দেশটি (ইউক্রেন) বিশ্বের শীর্ষ শস্য উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি।’

রাশিয়া অস্বীকার করে আসছে, ইউক্রেনে তাদের আক্রমণ বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকটের সৃষ্টি করেছে। এ প্রসঙ্গে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেনের বন্দরগুলোর চারপাশে যুদ্ধ পরিস্থিতি শিথিল করে নিরাপদে জাহাজ চলাচলের সুযোগ করে দেয়াই এখন দ্বায়িত্ব।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। শুরুর দিকে দেশটির রাজধানী কিয়েভসহ বিভিন্ন শহরে ব্যাপক গোলা ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে থাকে রুশ বাহিনী। পরে কিয়েভের পাশ থেকে সেনাদের সরিয়ে নিয়ে রাশিয়া ইউক্রেনের দোনবাস অঞ্চলে তাদের সামরিক শক্তি ও হামলা বাড়াতে শুরু করে। ইতোমধ্যে দোনবাসের অধিকাংশ এলাকা ইউক্রেনীয় বাহিনীর হাতছাড়া হয়েছে।

চলমান যুদ্ধে দুই পক্ষেরই সেনাদের প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। তবে ইউক্রেন বলছে, রুশ হামলায় তাদের বহু বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। জাতিসংঘ জানিয়েছে, যুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে ইউক্রেন ছেড়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছেন অর্ধকোটিরও বেশি মানুষ; অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন আরও লাখ লাখ মানুষ।

ইতোমধ্যে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি শহরের নিয়ন্ত্রণ রুশ বাহিনীর হাতে চলে গেছে। এরমধ্যে বন্দরনগরী মারিউপোল অন্যতম। এ শহরটির নিয়ন্ত্রণ ইউক্রেনের হাতছাড়া হওয়াকে যুদ্ধে দেশটির বড় ধরনের হার হিসেবে দেখা হচ্ছে। শহরটিতে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ স্টিল কারখানা। মারিউপোল দখলের পর প্রায় এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনাকে আটক করে রাশিয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews