1. admin@thedailypadma.com : admin :
ফের অনিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদফতর মাঠে নামছে - দ্য ডেইলি পদ্মা
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন

ফের অনিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদফতর মাঠে নামছে

  • Update Time : রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২
  • ১৫০ Time View

ফের অনিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদফতর মাঠে নামছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান। আগামীকাল সোমবার থেকে এক সপ্তাহ ফের এই অভিযান চালানো হবে।

তিন মাসে যারা নিবন্ধন পায়নি এমন হাসপাতালও তাদের কার্যক্রম চালাতে পারবে না। এছাড়া অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানে নিবন্ধিত কোনো চিকিৎসক যদি কাজ করেন তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ডা. আহমেদুল কবির বলেন, আমরা তিন মাস সময় দিয়েছি। এর মধ্যে যারা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি বা যারা আবেদন করেও নিবন্ধন পায়নি, তারা হাসপাতাল ও ক্লিনিক খোলা রাখতে পারবে না। সময় দেয়ার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স করছে না। বারবার সতর্ক করার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান এখনো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশোধন না করার ফলে আবেদন পেন্ডিং অবস্থায় আছে।

তিনি বলেন, পরবর্তীকালে অভিযান হবে যারা নিবন্ধিত হয়েছে তাদের কার্যক্রমের মান কেমন তা নিয়ে। এরপর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে। তা আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হবে। যাতে মানুষ জানতে পারে কোন হাসপাতাল কোন মানের।

আগের অভিযানে ১৬৪১টি হাসপাতাল বন্ধ হয়েছে এবং রাজস্ব ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা আদায় হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে। এই তিন মাসে নতুন নিবন্ধিত হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯টি এবং নবায়ন হয়েছে ২ হাজার ৯৩০টি। নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষমাণ আছে ১ হাজার ৯৪৬টি। লাইসেন্স নবায়নের অপেক্ষায় আছে ২ হাজার ৮৮৭টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক।

ফের অনিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদফতর মাঠে নামছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান। আগামীকাল সোমবার থেকে এক সপ্তাহ ফের এই অভিযান চালানো হবে।

তিন মাসে যারা নিবন্ধন পায়নি এমন হাসপাতালও তাদের কার্যক্রম চালাতে পারবে না। এছাড়া অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানে নিবন্ধিত কোনো চিকিৎসক যদি কাজ করেন তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ডা. আহমেদুল কবির বলেন, আমরা তিন মাস সময় দিয়েছি। এর মধ্যে যারা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি বা যারা আবেদন করেও নিবন্ধন পায়নি, তারা হাসপাতাল ও ক্লিনিক খোলা রাখতে পারবে না। সময় দেয়ার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স করছে না। বারবার সতর্ক করার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান এখনো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশোধন না করার ফলে আবেদন পেন্ডিং অবস্থায় আছে।

তিনি বলেন, পরবর্তীকালে অভিযান হবে যারা নিবন্ধিত হয়েছে তাদের কার্যক্রমের মান কেমন তা নিয়ে। এরপর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে। তা আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হবে। যাতে মানুষ জানতে পারে কোন হাসপাতাল কোন মানের।

আগের অভিযানে ১৬৪১টি হাসপাতাল বন্ধ হয়েছে এবং রাজস্ব ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা আদায় হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে। এই তিন মাসে নতুন নিবন্ধিত হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯টি এবং নবায়ন হয়েছে ২ হাজার ৯৩০টি। নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষমাণ আছে ১ হাজার ৯৪৬টি। লাইসেন্স নবায়নের অপেক্ষায় আছে ২ হাজার ৮৮৭টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews