1. admin@thedailypadma.com : admin :
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে করণীয় বিষয়ক একগুচ্ছ নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাউশি - দ্য ডেইলি পদ্মা
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্ণ স্বচ্ছ্তার সঙ্গে নির্বাচন আয়োজন করেছে: ঢাবি উপাচার্য আমরা কারচুপির অভিযোগ পেয়েছি: আবিদুল থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার এক বছরের কারাদণ্ড গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৫২ জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকলো ডাকসু নির্বাচনের পর্যবেক্ষক টিম ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মানুষ, ঢাকার সঙ্গে ২১ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন নিয়ম ভেঙে ভোটকেন্দ্রে ঢুকার অভিযোগের বিষয়ে ছাত্রদল প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী যা বললেন ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুলের বিরুদ্ধে নিয়মভঙ্গের অভিযোগ অবশেষে ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে নেপাল সরকার ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে সব প্রস্তুতি শেষ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, বহুল কাঙ্ক্ষিত ভোট আজ

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে করণীয় বিষয়ক একগুচ্ছ নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাউশি

  • Update Time : বুধবার, ৩ মে, ২০২৩
  • ৯৯ Time View

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের করণীয় বিষয়ক একগুচ্ছ নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মঙ্গলবার মাউশির ওয়েবসাইটেও এই নির্দেশনাপত্রটি প্রকাশ করা হয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে করণীয় নির্ধারণ করে পাঠানো হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের করণীয়:

নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাওয়া এবং শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা। সঠিক সময়ে পড়াশুনা করা, খাওয়া, ঘুমানো এবং মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলায় অংশ নেয়া। এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত পাঠ্যপুস্তক ও সম্পূরক পঠন সামগ্রী পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।

নতুনকে গ্রহণ করার উপযুক্ত মানসিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করা। সরকার প্রদত্ত শিখন সামগ্রী যথাসময়ে সংগ্রহ করা। শ্রেণিকক্ষে এবং শ্রেণিকক্ষের বাইরে একটিভ বেইজড লার্নিং কার্যক্রমে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করা। বিদ্যালয় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে শ্রেণি শিক্ষকের সঙ্গে আলাপ করা। অবসর সময়ে বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ সৃজনশীল বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।

শিখন সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয় নিয়ে অভিভাবকের (মা/বাবা) সঙ্গে কথা বলে পরামর্শ গ্রহণ করা। নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে শিখনের সর্বক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করা। দলগত কাজে সহপাঠীদের মূল্যায়নে নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা।

স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য গঠিত ক্লাবগুলোর মধ্যে অন্তত দুটি ক্লাবে নিজেকে সম্পৃক্ত করা।

অভিভাবকদের করণীয়:

সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের নিজের এবং বাড়ির ছোট ছোট কাজগুলো করানোর বিষয়ে উৎসাহ দেয়া। সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের সময় দেয়া, তাদের গতিবিধি লক্ষ্য করা। সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের ভালো কাজে উৎসাহ দেয়া এবং ভুল/অপ্রয়োজনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করা। কারিকুলাম বিস্তরণে অভিভাবকদের যে দায়িত্ব তা সঠিকভাবে পালন করা।

সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করা। সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট/কোচিং এ নিরুৎসাহিত করা। সন্তানদের/শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকা।

শ্রেণি শিক্ষকদের করণীয়:

টিচার্স গাইড ও পাঠ সংশ্লিষ্ট উপকরণসহ শিখন শেখানো কার্যক্রম পরিচালনা করা। গতানুগতিক শিক্ষককেন্দ্রিক পদ্ধতি পরিহার করে সহায়তাকারীর ভূমিকা পালন করা। প্রকৃতপক্ষে প্রচলিত ভূমিকার ঊর্ধ্বে গিয়ে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক হয়ে উঠবেন সহ-শিক্ষার্থী। হোম ভিজিট ও উঠান বৈঠক করা।

প্রকল্পভিত্তিক কাজ ও অনুসন্ধানমূলক কাজে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, ডায়রি ব্যবহারে উৎসাহিত করা।

শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য সহয়তামূলক একীভূত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিখন পরিবেশ নিশ্চিত করবেন যাতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিখনের উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। শ্রেণি শিক্ষক যে সব সমস্যা চিহ্নিত করবেন, তা নিয়ে প্রতি সপ্তাহে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে সাপ্তাহিক সভায় আলোচনা করা ও সমস্যা সমাধানের কৌশল নির্ধারণ করা। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করা।

স্লো লার্নার ও অ্যাডভান্স লার্নার চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী শিখন কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং তাদের শিখন পরিস্থিতি উন্নয়নে কার্যকর কৌশল প্রয়োগ। মূল্যায়নের মূলনীতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন যোগ্যতার মূল্যায়ন নিশ্চিতকরণ ও মূল্যায়নের ধারাবাহিক রেকর্ড সংরক্ষণ।

শিক্ষার্থীদের দলগত কাজসহ সামগ্রিক মূল্যায়নে নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা। শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিখন পরিবেশ তৈরি করতে শিক্ষককে মূলত ফ্যাসিলটরের ভূমিকা পালন করা।

শ্রেণি কক্ষে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে কারিকুলাম সংশ্লিষ্ট বাস্তব জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা আদান প্রদানের একটা অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা।

প্রতিষ্ঠান প্রধানদের করণীয়:

এনসিটিবি কর্তৃক প্রদত্ত রুটিন/গাইড লাইন অনুযায়ী প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শিক্ষকদের মাধ্যমে শ্রেণি কার্যক্রম নিশ্চিত করা।

শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং শিখন কার্যক্রম পরিচালনায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করা।

শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা। শিক্ষাক্রমে নির্দেশিত কৌশল ও পদ্ধতি শ্রেণি পাঠদানে অনুসৃত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা।

শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীদের হাতে তৈরি বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে অভিভাবক, শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ছোট পরিসরে শিক্ষা উপকরণ মেলার আয়োজন করা।

শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকসহ অংশিজনের সক্রিয় সমর্থন ও অংশগ্রহণের জন্য সমন্বিত গণযোগাযোগ। কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

বছরে ৩টি অভিভাবক সমাবেশ নিশ্চিত করা এবং অভিভাবকদের সুবিধাজনক গ্রুপ করে শ্রেণি কার্যক্রম দেখার ব্যবস্থা করা। যে সব শিক্ষকের লেখার অভ্যাস রয়েছে তাদের লিখনীতে নতুন কারিকুলামের পজিটিভ দিক তুলে ধরার জন্য উৎসাহ দেয়া। প্রতি তিন মাসে কমপক্ষে একবার শিক্ষকদের ইন হাউস প্রশিক্ষণের আয়োজন করা।

প্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত সব বিষয়ই যথাসম্ভব ঢোকার চেষ্টা করা। এতে তিনি আন্তঃ বিষয় সম্পর্কটি বুঝতে ও যথাযথ বাস্তবায়ন করতে পারবেন। প্রাত্যহিক সমাবেশে নীতি বাক্যের সঙ্গে কারিকুলাম বাস্তবায়নে শপথ নিশ্চিত করা।

প্রতিষ্ঠানের ফটকে দৃষ্টিগোচর স্থানে কারিকুলাম বাস্তবায়নের স্লোগান/স্বপ্ন/প্রত্যয় লেখা।

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিখন-শেখানো কার্যক্রম নিবিড় পর্যবেক্ষণ করা ও শিক্ষকদের পরামর্শ দেওয়া।

শিক্ষার্থীদের দ্বারা কম্পিউটার ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, গ্রিন ক্লাব/পরিবেশ ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্রীড়া ক্লাব, হেলথ ক্লাব গঠন ও সক্রিয় রাখায় উৎসাহিত করা।

উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পর্যায়ে করণীয়:

পাঠ্যপুস্তক, শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষা উপকরণ যথাসময়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা গ্রহণ।

শিক্ষকগণ পাঠ সংশ্লিষ্ট উপকরণ ও এনসিটিবি প্রদত্ত রুটিন/গাইড লাইন অনুযায়ী শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনা করছেন কিনা তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা।

শিক্ষার্থীদের উপকরণ মেলার আয়োজনে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সহযোগিতা করা এবং নির্বাচিত সেরাদের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা।

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে শিক্ষা বিভাগের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা যেন নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে খরচ হয় সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে আলোচনা করা।

প্রধান শিক্ষকদের কারিকুলাম বাস্তবায়নে অর্থ বরাদ্দ ও অভিভাবক সমাবেশ নিশ্চিতকরণে উৎসাহিত করা।

প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিয়মিতভাবে সরাসরি জুম সভার আয়োজন করা এবং মাসিক প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করা।

রিমোট এরিয়া ভিজিট এবং মনিটরিং করা। সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া।

গাইড, নোট বই, কোচিং বিষয়ে নীতিমালা বহির্ভূত কার্যক্রম বন্ধের জন্য উপজেলা/থানা পর্যায়ে মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপনের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া।

জেলা শিক্ষা অফিসার পর্যায়ে করণীয়:

উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও প্রধান শিক্ষকদের কার্যক্রম সমন্বয় করা।

উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের ভ্রমণসূচি পর্যালোচনা করা, প্রয়োজনীয় নির্দেশনা/পরামর্শ দেয়া।

উপকরণ মেলার আয়োজন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে মেলায় তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। এলাকার শিক্ষা সংশ্লিষ্ট গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মেলায় উপস্থিত করানো এবং মেলা থেকে শিক্ষার উপকরণ ক্রয়ে উৎসাহিত করা।

মাসিক প্রতিবেদন আঞ্চলিক উপপরিচালক বরাবর পাঠানো। স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করা।

উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে জুম/সরাসরি সভার আয়োজন করা। জেলায় এতদসংক্রান্ত যাবতীয় আয়োজনে আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালক এর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা ও সহযোগিতা গ্রহণ করা। স্কুল পরিদর্শনে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করা ও পরমর্শ দেয়া।

আঞ্চলিক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের করণীয়:

পাঠ্যপুস্তক বিতরণ বিষয়ে এনসিটিবি-এর সঙ্গে সমন্বয় করে তথ্যাদি দ্রুত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে আপডেট দেয়া।

শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের ওপর প্রস্তুতকৃত বিভিন্ন ভিডিও ক্লিপ তৈরি করে থানা/উপজেলা/জেলা/আঞ্চলিক পর্যায়ের মাসিক সমন্বয় সভায় প্রচার করা। স্থানীয় সাংবাদিক ও জনপ্রতিনিধি যেমন, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের নিয়ে একদিনের ওরিয়েন্টেশন কোর্সের ব্যবস্থা করা।

জেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা/ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারগণ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন যথাযথ মনিটরিং করছেন কিনা তা তদারকি করা।

ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সম্পৃক্ত করে সময়ে সময়ে জুম সভার আয়োজন করা।

নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে সবল ও দুর্বল দিকগুলো খুঁজে বের করে কার্যকর কৌশল ও নীতি নির্ধারণে তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর করা।

উপকরণ মেলায় অংশ নেয়া, উপকরণ ক্রয় ও বিক্রয়ে সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করা।

স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করা। প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নের সব পর্যায় মনিটরিং করা ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রতিবেদন পাঠানো।

নিয়মিত অংশীজন সভার আয়োজন করে এতদসংক্রান্ত গৃহীত মতামত/সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন করা। সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জুম সভার আয়োজন করা এবং তার প্রতিবেদন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews