1. admin@thedailypadma.com : admin :
দেশে প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট স্থাপন করতে যাচ্ছে সরকার - দ্য ডেইলি পদ্মা
রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন

দেশে প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট স্থাপন করতে যাচ্ছে সরকার

  • Update Time : বুধবার, ২১ জুন, ২০২৩
  • ১০৮ Time View

দেশে প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট স্থাপন করতে যাচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোম্পানি ডায়াডিক ইন্টারন্যাশনাল ও এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।

বুধবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই এমওইউ সই হয়। এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানির পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও অধ্যাপক ডা. এহসানুল কবির এবং ডায়াডিক ইন্টারন্যাশনালের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও মার্ক এমালফার্ব সমঝোতা স্মারকে সই করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।

এমওইউর আওতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোম্পানি ডায়াডিক ইন্টারন্যাশনাল, এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডকে ভ্যাকসিন উৎপাদন সংরক্ষণ এবং মান নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেবে। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এটা একটি অত্যাধুনিক প্লান্ট হবে। শুধু করোনা ভ্যাকসিন না অন্যান্য ভ্যাকসিন যেগুলো বাংলাদেশের প্রয়োজন সেগুলোও এখানে তৈরি করতে পারবে।

তিনি বলেন, করোনার সময় আমাদের ৩৬ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন আনতে হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের ওপর ভিত্তি করে যদি তার মূল্য ধরা হয় তাহলে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ভ্যাকসিন পেয়েছি। আমরা বেশিরভাগ ফ্রি পেয়েছি। বাকিটা সরকারের অর্থায়নে কেনা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, আমরা এই প্ল্যান্ট গোপালগঞ্জে স্থাপন করছি।

এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানির পাশে জায়গা দেয়া হয়েছে। সেখানে প্রায় ৭ থেকে ৮ একর জমিতে এই প্লান্ট হবে। এখানে যে ভ্যাকসিন উৎপাদন হবে, তা আন্তর্জাতিক মানের হবে। আশা করি আমরা বিদেশে এই ভ্যাকসিন রপ্তানি করতে পারবো। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি ২ বছরের মধ্যে উৎপাদন শুরু করতে পারবো। পুরোপুরি উৎপাদন শুরু করতে ৪ বছরের মতো লাগবে। এই প্রজেক্ট পুরোপুরি সফল হলে আমাদের ভ্যাকসিন আমদানির প্রয়োজন হবে না।

মন্ত্রী বলেন, আমরা প্রথমে করোনা ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু করবো। এখানে অন্যান্য ভ্যাকসিন উৎপাদনেরও ব্যবস্থা থাকবে। করোনা ভ্যাকসিন তৈরির পাশাপাশি যেগুলো আমাদের প্রয়োজন হয় ১২ ধরনের ভ্যাকসিন আস্তে আস্তে তৈরি হবে। তিনি বলেন, এডিবির কাছ থেকে আমরা প্রায় সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ইউএস ডলার পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়েছি। তারপরে প্রকৃতপক্ষে যা লাগবে তাই আমাদের খরচ করতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews