1. admin@thedailypadma.com : admin :
যে বাজারে বিয়ের জন্য পাত্রী কিনতে পাওয়া যায় - দ্য ডেইলি পদ্মা
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০১ অপরাহ্ন

যে বাজারে বিয়ের জন্য পাত্রী কিনতে পাওয়া যায়

  • Update Time : রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮৪ Time View
বাজার বলতে বেশিরভাগই যা ধারনা করবেন তা হলো জামা-কাপড়, জুতো, গয়না, শাক-সবজি এরকম অনেক কিছুর বাজার। কিন্তু কখনও কি বাজার মানে বিয়ের কনের বাজার ভাববেন? হ্যাঁ, শুনে অবাক লাগলেও এরকম একটি বাজার রয়েছে যেখানে বিয়ের জন্য পাত্রী কিনতে পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে বউ বাজার নামে কয়েকটি এলাকা আছে, কিন্তু সেখানে বউ বিক্রি হয় না। তেমনই বুলগেরিয়াতেও রয়েছে একটি বউ বাজার, সেখানে সত্যি সত্যিই অর্থের বিনিময়ে বউ কেনা যায়। পাত্রের পরিবারের সদস্যরা এই বাজার থেকে পছন্দমতো একটি মেয়ে বেছে কিনে নেন এবং তাকে পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যান।
বুলগেরিয়ায় ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন।

বুলগেরিয়ার বউ-বাজার

বুলগেরিয়ায় একটি বাজার রয়েছে যেখানে বিয়ের পাত্রী বিক্রি হয়। সেদেশের ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন।

পছন্দের মেয়েকে কেনা হয়

যে মেয়েটিতে পছন্দ করা হয় তার সঙ্গে দর কষাকষি করা হয়। তারপর যখন মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা প্রদত্ত মূল্যে খুশি হন, তখন সেই মূল্যে ছেলেটির পরিবারকে সেই মেয়ে দেওয়া হয়। তারপর ছেলেটি মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি তার স্ত্রীর মর্যাদা পায়।

এই বাজারটি স্থাপিত হয়েছে গরীবদের জন্য

এই কনের বাজারটি মূলত গরিব পরিবারের মেয়েদের জন্য। যেসব মেয়ের পরিবার অর্থের অভাবে মেয়ের বিয়ে দিতে পারছে না, তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে যায় এই বাজারে যায়। এর পর ছেলেরা মেয়ে বেছে ঘরে নিয়ে যায়।

এই প্রথা চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে

বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। এই বাজার স্থাপনের অনুমতি মিলেছে সরকারের পক্ষ থেকেও। বাজারে মেয়েদের দাম ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়।

মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে রয়েছে অনেক নিয়ম

মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমত মেয়েটিকে কুমারী হতে হবে। তবেই তার দর বেশি হবে। শুধুমাত্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের লোকেরাই তাদের মেয়েদের এই বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি পরিবারটির দরিদ্র হওয়া আবশ্যক। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী পরিবের মেয়েদের বিক্রি করার নিয়ম নেই। এছাড়াও বাজের কেনা মেয়েটিকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেওয়া আবশ্যক।

তথ্যসূত্র: এই সময়

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews