নির্বাচনের পর আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রকল্পের পাইলটিং করব।
অধ্যাপক শাহাদাত আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি সব রোগ নির্ণয় কেন্দ্র এবং গবেষণাগারের সঙ্গে স্বাস্থ্য কার্ডধারীর তথ্য সমন্বয় করা হবে। সেখানে নমুনা পরীক্ষার পর রোগ নির্ণয় সংক্রান্ত তথ্যগুলো সংরক্ষিত থাকবে। এতে যে কোনো সময় রোগীর এসব তথ্য দেখা যাবে। কোনো ফাইল মেনটেইন করতে হবে না, ইমেজিংও সংরক্ষিত থাকবে। কোনো রোগী হাসপাতালে গিয়ে এই কার্ড দেখালেই প্রাথমিকভাবে এই রোগীর রোগ সংক্রান্ত তথ্য পেয়ে যাবে।
এই প্রকল্পকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার একটি উদ্যোগ হিসেবে মনে করেন স্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলনের সভাপতি অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য কার্ড করতে পারলে তা হবে খুবই ভালো কাজ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার এই স্বপ্নটা ভালো। পাইলট প্রকল্প হিসেবে করলে ভিন্ন বিষয়।
তিনি আরও বলেন, সারা দেশে করতে হলে এর জন্য বিশাল কর্মযজ্ঞ শুরু করতে হবে। এজন্য অতিরিক্ত লোক লাগবে, যারা তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ, চিকিৎসা সেবায় জড়িতদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। যে রেফারেল করবে সেজন্য বড় হাসপাতালগুলো প্রস্তুত কি না সেই বিষয়গুলোও মাথায় রাখতে হবে।
<p>সম্পাদক: মো:রোকন উদ্দিন রুমন </p><p>লেখক: আবদুল্লাহ যায়েদ তানজিন </p><p>উপদেষ্টা: মো: মোশাররফ হোসেন </p><p>thedailypadma@gmail.com<br></p><p> বার্তা কার্যালয়: দক্ষিন কমলাপুর,ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর। </p><p>মোবাইল:০১৭১১১৪৮৯৫১, ০১৯১১৩০৩২২৯ ইমেইল: thepadma24@gmail.com<br></p>
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।