1. admin@thedailypadma.com : admin :
বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন; এখন থেকে ‘ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’ - দ্য ডেইলি পদ্মা
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বুধবার ঢাবির সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ডাকসু নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মডেল হিসেবে বিবেচিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্ণ স্বচ্ছ্তার সঙ্গে নির্বাচন আয়োজন করেছে: ঢাবি উপাচার্য আমরা কারচুপির অভিযোগ পেয়েছি: আবিদুল থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার এক বছরের কারাদণ্ড গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৫২ জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকলো ডাকসু নির্বাচনের পর্যবেক্ষক টিম ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মানুষ, ঢাকার সঙ্গে ২১ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন নিয়ম ভেঙে ভোটকেন্দ্রে ঢুকার অভিযোগের বিষয়ে ছাত্রদল প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী যা বললেন

বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন; এখন থেকে ‘ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’

  • Update Time : শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
  • ২৭ Time View

দেশের সর্বপ্রথম জাতীয় ও ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই মহাসড়কটি এখন থেকে ‘ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’ নামে পরিচিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন, ২০২৫) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

আগে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত বিস্তৃত এই সড়কটি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ নামে পরিচিত ছিল। তবে এই নামটি পরিবর্তন করে নতুন নামকরণ করা হলো।

২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার সফল অভ্যুত্থানের পর এলাকাবাসী এক্সপ্রেসওয়ের সরকারি নামফলক ভেঙে ফেলে এবং এর পরিবর্তে ‘জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ.) এক্সপ্রেসওয়ে’ নামে ব্যানার টাঙিয়ে দেয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই সরকার নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নিল।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সড়কটির নাম ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ রাখা হয়েছিল। তবে প্রথম থেকেই এটি জনসাধারণের কাছে ‘ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’ নামেই বেশি পরিচিত ছিল। ২০২২ সালে সরকারিভাবে এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ লেখা হয়।

এই এক্সপ্রেসওয়েটি ঢাকা জেলার যাত্রাবাড়ী থেকে শুরু হয়ে মুন্সিগঞ্জের তিনটি উপজেলা (সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও লৌহজং) অতিক্রম করে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানায় গিয়ে শেষ হয়েছে। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২২টি জেলার সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ঢাকা থেকে মাওয়া এবং জাজিরা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫৫ কিলোমিটারের এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হয়। এতে প্রায় ১১ হাজার ৪ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন (পশ্চিম) এই সড়কটি নির্মাণ করেছে। মূল এক্সপ্রেসওয়েটি চার লেনের হলেও, এর দুই পাশে ধীরগতির যানবাহন চলাচলের জন্য সাড়ে পাঁচ মিটার প্রশস্ত সার্ভিস লেন রাখা হয়েছে।

এই ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়েতে দুটি সার্ভিস লেন, ৫টি ফ্লাইওভার, ১৯টি আন্ডারপাস, ২টি ইন্টারচেঞ্জ, চারটি রেলওয়ে ওভারব্রিজ, ৪টি বড় সেতু, ২৫টি ছোট সেতু এবং ৫৪টি কালভার্ট রয়েছে। পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে এক্সপ্রেসওয়ের দু’পাশ সংযুক্ত হয়েছে, যা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews