1. admin@thedailypadma.com : admin :
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং দেশের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে : দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী - দ্য ডেইলি পদ্মা
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:১৮ অপরাহ্ন

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং দেশের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে : দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

  • Update Time : সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ১১২ Time View
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং দেশের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
সোমবার (২৪ অক্টৈাবর) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং আজ সন্ধ্যা থেকে আগামীকাল সকাল পর্যন্ত যে কোনও আঘাত হানবে। পুরোপুরি বাংলাদেশ ভূখণ্ডে আঘাত হানবে। ভারতে আঘাত করার কোনও পূর্বাভাস নেই। এটি উপকূলীয় অঞ্চলের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে। আর দুটি জেলায় হালকাভাবে আঘাত হানবে। ১৩টি জেলার মধ্যে সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী এবং ফেনী। অর্থাৎ চট্টগ্রাম খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় এটি আঘাত হানবে এবং চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারের দ্বীপ অঞ্চলগুলোতেও বিশেষ করে মহেশখালী, সন্দীপ এগুলো ঝুঁকিপূর্ণ আছে।
এসব এলাকার লোকজন সরিয়ে নিতে নির্দেশনা দিয়েছি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের মানবিক সহায়তা পৌঁছে গেছে।
সিত্রাং সিভিয়ার সাইক্লোন হিসেবে রূপ নিয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যার মধ্যে উপকূলে আঘাত হানবে। কেন্দ্র আঘাত করবে ভোরে। উপকূলীয় ১৩ জেলায় মারাত্মক ও ২ জেলায় হাল্কা আঘাত হানবে। তবে বরগুনার পাথরঘাটা ও পটুয়াখালীর কলাপাড়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
উপকূলে ৭ হাজার ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সকাল থেকেই মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। আমরা আম্পানের সময় ২৪ লাখ লোককে সরিয়েছিলাম। এবার ২৫ লাখ সরানোর লক্ষ্য রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বেশি আঘাত হানবে। চট্টগ্রাম বিভাগের মহেশখালী, সন্দীপ বেশি ঝুকিপূর্ণ। সেখান থেকে মানুষ সরাতে কাজ চলছে। সিডর ছিল সুপার সাইক্লোন, এটা সিভিয়ার সাইক্লোন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ঝড়ে একজন মানুষও যদি মারা না যান, তাহলে সেটা হবে সবচেয়ে বড় সফলতা। পাশাপাশি তাদের গবাদি পশুগুলোকেও সেন্টারে আনতে বলা হয়েছে। প্রতিজেলায় পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ড্রাই কেক ও বিস্কুট পাঠানো হয়েছে শুকনো খাবার হিসেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews