ফার্মের ডিম ডজনে পাঁচ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চীন থেকে আমদানি করা রসুনের দাম কেজিতে আরো ২০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুন ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি। চীন থেকে আমদানি করা আদা বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়। কেরালা জাতের আদা ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। শীত কমার সঙ্গে বাজারে সরবরাহ কমছে শীতকালীন বিভিন্ন সবজির। এতে কিছু সবজির দাম কেজিতে পাঁচ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। কাঁচামরিচের দামও কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে ১২০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সর্বশেষ গত ২৬ জানুয়ারি চিনির দাম কেজিতে পাঁচ টাকা করে বাড়িয়ে খোলা চিনি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। নতুন এ দাম ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারিতে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দিয়ে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জোয়ারসাহারা বাজারের ভাই ভাই স্টোরের ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম গতকাল বলেন, ‘সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে আমাদের পাইকারি বাজার থেকেই কিনে আনতে হচ্ছে। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনি কেনার খরচ পড়ে যাচ্ছে ১১২ টাকা, সরকার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে ১০৭ টাকা। এ দামে চিনি বিক্রি করতে হলে আমাদের প্রতি কেজিতে পাঁচ টাকা করে লোকসান দিতে হবে। লোকসান দিয়ে কেউ চিনি বিক্রি করবে না।’
তিনি বলেন, ‘সপ্তাহের ব্যবধানে নতুন করে ডিম ও আমদানি করা রসুনের দাম কিছুটা বেড়েছে। ডিম ডজনে পাঁচ টাকা বেড়ে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা চায়না রসুন দাম বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাল, ডাল, পেঁয়াজসহ অন্যান্য নিত্যপণ্য আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।’
Leave a Reply