1. admin@thedailypadma.com : admin :
মানিলন্ডারিং মামলায় জিকে শামীমের ১০ বছর কারাদণ্ড - দ্য ডেইলি পদ্মা
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় মৃতের সংখ্যা ৬৪ হাজার ছাড়াল, ধ্বংসস্তূপে চাপা অনেকে আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সারাবিশ্বের কোটি মানুষের সাথে বাংলাদেশিরাও উপভোগ করলো মহাজাগতিক এক নিদর্শন এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি ৮ সেপ্টেম্বর প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ঝটিকা মিছিলসহ বেআইনি সমাবেশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত একদিনে আরও ৩ জন মারা গেছেন গাজা সিটির বহুতল ভবনগুলো গুঁড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল

মানিলন্ডারিং মামলায় জিকে শামীমের ১০ বছর কারাদণ্ড

  • Update Time : সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩
  • ৯৪ Time View

মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জিকে শামীমের ১০ বছর ও তার ৭ দেহরক্ষীর ৪ বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১৭ জুলাই) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

মানি লন্ডারিং আইন ২০১২ এর ৪(২) ধারায় এ কারাদণ্ড দেয়া হয়। একইসঙ্গে আসামিদের ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। এ অর্থ ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে না দিলে আরো ১ বছরের কারাভোগ করতে হবে।

এ রায়ের সন্তুষ্টি প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান বলেন, এ রায়ে আমরা খুশি। বিচারক বলেছেন দলের ভিতর লেবাসধারী টেন্ডারবাজ, অর্থপাচারকারীদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করতে হবো। তারা দেশের শত্রু।

এর আগে দুপুর ১১ টা ৩০ মিনিটের দিকে জিকে শামীম সহ তার সাত দেহরক্ষীকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় জিকে শামীম বাদে বাকি আসামিদের ডান্ডাবেরি পরিয়ে আদালতের কাটগড়ায় তোলা হয়।

রায়কে ঘিরে আদালতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখা যায়। বেলা ১১ টা ৫৮ মিনিটে রায় পড়া শুরু করেন-আদালত। রায় ঘোষণা শেষে আসামিদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।

এর আগে গত ১৫ জুন রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত। যুক্তিতর্ক শেষে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ডের প্রত্যাশা করেছিলেন রাষ্ট্রপক্ষ।

অন্যদিকে আসামিপক্ষ থেকে বলা হয়, রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। তাই আসামিরা নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে খালাস পাবেন।

এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম। তারা সকলে জিকে শামীমের দেহরক্ষী।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ জি কে শামীমকে তার কার্যালয় থেকে আটক করে র‍্যাব। এসময় সেখান থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরের ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ জব্দ করা হয়। এরপর র‍্যাব বাদী হয়ে অবৈধ অস্ত্র ও মাদক রাখা এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে আরো তিনটি মামলা দায়ের করে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় জিকে শামীমসহ তার ৭ দেহরক্ষীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews