বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় সিলেট রেলস্টেশন থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি সিলেটের সঙ্গে সব উপজেলার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মাইজগাঁও স্টেশন থেকে ট্রেন চলবে।
সিলেটের কুমারগাঁও গ্রিড উপকেন্দ্রে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে শনিবার (১৮ জুন) দুপুর সোয়া ১২টা থেকে পুরো সিলেট বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন
সিলেটে টানা বৃষ্টি এবং অব্যাহত পাহাড়ি ঢলের কারণে বেড়েই চলেছে বন্যার পানি। এরইমধ্যে সিলেট নগরীসহ অনেক উপজেলা পানিতে পুরোপুরি প্লাবিত। শনিবার সকালে সিলেটে নতুন করে বেশ কিছু এলাকা তলিয়ে যাওয়ার
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের পৃথক ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও ১১জন। শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে আকবর শাহ থানার বরিশাল ঘোনা ও রাত ৩টার দিকে ফয়েস লেকের বিজয়
ভারতের মেঘালয়-আসাম থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। এ অবস্থায় বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। স্থানীয়রা বলছে, কিছুদিন আগের বন্যা ২০০৪
টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট। বাড়িঘরে ঢুকেছে বন্যার পানি। অনেক স্থানে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ও বৈদ্যুতিক খুঁটি তলিয়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ
পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে সিলেটে আবারও ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে সর্বত্র, পানি ঢুকে পড়েছে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। শুক্রবার দুপুর ২টা পর্যন্ত ফ্লাইট ওঠানামা করলেও বিকালে
অবিরাম বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট ও সদর উপজেলায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন। বিশেষ করে গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার
সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ধারণা করা হচ্ছে এই বন্যা অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে। টানা কয়েকদিনের ভারি বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলের পানিতে কয়েক লাখ
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ইতোমধ্যে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বেশ কয়েকটি উপজেলা। ক্রমেই এই অবস্থার অবনতি ঘটছে। এমতাবস্থায় আগামী রোববার (১৯ জুন) থেকে শুরু হচ্ছে