1. admin@thedailypadma.com : admin :
যে গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না, সব নারী সুন্দরী ও অবিবাহিত - দ্য ডেইলি পদ্মা
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
টুর্নামেন্টের তৃতীয় ম্যাচে ভারতকে হারাল বাংলাদেশ গণহত্যা দিবস’ ঘোষণার দাবি আদায়ে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোকে ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখার আহ্বান বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমতা ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে দেশবাসীসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গত ৫২ দিনে মুরগি ও বাচ্চার দাম বাড়িয়ে ৯৩৬ কোটি টাকা লোপাট রোজার প্রথম দিনেই ইফতার কিনতে চকবাজারে ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা জন্মদিনে ক্যান্সার ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলেন সাকিব আল হাসান রমজান উপলক্ষে দাম বেড়েছে মুরগি-লেবু-শসা-বেগুনের রমজানের প্রথম দিনে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে

যে গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না, সব নারী সুন্দরী ও অবিবাহিত

  • Update Time : রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৮৬ Time View

বিয়ে করবেন, কিন্তু পাত্র যে কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না। আর সে কারণেই অবিবাহিত অবস্থাতেই থেকে যেতে হচ্ছে তরুণীদের। অবিশ্বাস্য হলেও এমনই এক গ্রাম রয়েছে ব্রাজিলে।

দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের পাহাড়ি গ্রাম নোইভা ডো কোরডোইরো। এ গ্রামে নারীদেরই আধিক্য বেশি। ৬০০-এর বেশি নারী থাকেন ওই গ্রামে। যে কয়েক জন নারী বিয়ে করেছেন তারা নিজেদের গ্রাম ছেড়ে কখনও যাননি। ফলে স্বামীকে ছাড়াই থাকতে হয়।

সপ্তাহ শেষে দুই দিনের জন্য স্বামীরা গ্রামে আসেন। তা ছাড়া ছেলেদের ১৮ বছর বয়স হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। ফলে ক্রমে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি।

এই গ্রামের সব নারী এবং তরুণী খুবই সুন্দরী। কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীর অভাব কেন?

জানা গেছে, এই গ্রামের একটি রীতি রয়েছে, বিয়ের পর কোনও মেয়ে গ্রাম ছেড়ে যাবেন না। স্বামীকেই ওই গ্রামে তার স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। ফলে এটা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই গ্রামের তরুণীদের জন্য।

সুন্দরী এবং বিবাহযোগ্যা হলেও মেয়েরা সঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। গ্রামেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে বলে আশপাশের এলাকার কোনও পুরুষই ওই গ্রামে বিয়ে করতে চান না। ফলে বিবাহযোগ্যা হয়েও মেয়েদের অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে স্রেফ ওই কারণের জন্য।

এর পেছনেও একটি কাহিনি রয়েছে। জানা যায়, ১৮৯০ সালে মারিয়া সেনহোরিনা ডি লিমা নামে একটি মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেয়া হয়।

এর পরই তিনি শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে নোইভা ডো কোরডোইরোতে এলাকায় চলে আসেন। ১৮৯১ সালে তিনি এখানে একটি গ্রাম গড়ে তোলেন। আর তখন থেকেই স্থির হয় এই গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না।

স্বামীকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। গ্রামের এই অদ্ভুত রীতির কারণেই অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে নারীদের। সূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews