গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিনষ্ট, বিরোধীদের দমন ও প্রহসনের বিচারে সহযোগী ভূমিকার জন্য মিয়ানমারের প্রধান বিচারপতি, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ আট ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম মিয়ানমার টাইমস, কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা, ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এবং এ খবর জানিয়েছে।
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) তিন দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পৃথক বিবৃতিতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি জানিয়েছে।
তিন দেশের পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে সামরিক শাসনের এক বছর পূর্তিতে এ নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। দেশটির এসব ব্যক্তি দায়িত্ব পালনের সময় গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন, মিয়ানমারের জনগণের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন, অভ্যুত্থানকারীদের অভ্যুত্থান ও সহিংসতার আরও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে যুক্তরাজ্য ও কানাডাকে নিয়ে আমরা সমন্বিত উদ্যোগ নিচ্ছি।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস বলেন, গত এক বছরজুড়ে মিয়ানমারের সামরিক শাসকরা দেশটির জনগণকে আতঙ্কিত করে আত্মসমর্পণের চেষ্টা করেছেন। সহিংসতা ও ভীত-সন্ত্রস্ত করার মাধ্যমে তারা সমাজে বিভাজন ও সংঘাত সৃষ্টি করেছেন।
Leave a Reply