1. admin@thedailypadma.com : admin :
অ্যান্ড আই অ্যাম রিয়েলি আভারি হু। মেরে ওরসে ভারতবাসীকো শুভেচ্ছা’: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - দ্য ডেইলি পদ্মা
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ফল আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে ঘোষণা হতে পারে: প্রধান নির্বাচন কমিশনার ৩৮ ঘণ্টার পরও শেষ হয়নি ভোট গণনা, জাকসুর ফল প্রকাশে অনিশ্চয়তা লন্ডনে মাহফুজ আলমের ওপর আ.লীগ নেতাকর্মীদের হামলার চেষ্টা এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি ১৩ সেপ্টেম্বর নিরপেক্ষতার জন্য তফসিলের আগেই উপদেষ্টা পরিষদ থেকে দুই ছাত্র প্রতিনিধিকে পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে জাকসু নির্বাচন: সন্ধ্যা নয়, ফলাফল হতে পারে রাত ১০টার পর জাকসু নির্বাচন : দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

অ্যান্ড আই অ্যাম রিয়েলি আভারি হু। মেরে ওরসে ভারতবাসীকো শুভেচ্ছা’: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১২৭ Time View

চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের দ্বিতীয় দিনে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতার কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হিন্দিতে বলেন, ‘ম্যাঁয় হামেশা আভারি হু। হামারা দেশ জাব স্বাধীন হুয়া, জাব লিবারেশন ওয়ার হুয়া; ইহাকে লোগোনে জ্যায়সা হামারে সাথ থে, সাপোর্ট কিয়ি, অউর বহত লোগ… উনকা জিতনা কন্ট্রিবিউশন হ্যায়, হাম হামেশা ইসকো স্বোয়াগত করতাহু.. অ্যান্ড আই অ্যাম রিয়েলি আভারি হু। মেরে ওরসে ভারতবাসীকো শুভেচ্ছা।’

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয়, দেওয়া হয় লাল গালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার। এই সময় গণমাধ্যমে নিজের অনুভূতির কথা ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণমাধ্যমে কথা বলার সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রীও তার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালে সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যার পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি ছয় বছর অবস্থান করেছিলেন। সেই সময়ের কথা স্মরণ করে বক্তব্যের এক পর্যায়ে কয়েকটি লাইন হিন্দিতে উচ্চারণ করেন তিনি।

এরপর বাংলাতেও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমি একটু চেষ্টা করলাম, হিন্দিতে বলার। ছয় বছর ছিলাম এখানে (দিল্লি), একটু একটু শিখেছি। সেখান থেকেই বললাম যে, আমার তরফ থেকে ভারতবাসীকে শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে একাত্তর সালে ভারতবাসী যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এবং সবক্ষেত্রে আমরা তাদের সহযোগিতা পেয়েছি; সেজন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে, বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে, আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যের শুরুতেই বলেন, ‘ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, তাই যখনই ভারতে আসি; এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের, বিশেষ করে আমার জন্য। আমাদের পারস্পারিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো আমাদের জনগণের জীবনমান উন্নত করা, দারিদ্র দূর করা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। আমি মনে করি, এসব বিষয়ে আমরা দুই দেশ একযোগে কাজ করতে পারে। এতে করে শুধু বাংলাদেশ-ভারতই নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার সবার জীবনমানের উন্নতি ঘটবে; এটাই আমাদের লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আশা করছি, এটা খুব ফলপ্রসু আলোচনা হবে। আমাদের যে মূল লক্ষ্য অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি করা এবং আমাদের জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করা; তা আমরা করতে পারবো। বন্ধুত্বের মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধান করা যায় পারেন; আমরা সবসময় তা করি।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews