1. admin@thedailypadma.com : admin :
প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে রোকেয়া পদক পেলেন ৫ নারী - দ্য ডেইলি পদ্মা
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা তরুণরা জেগে উঠলে কোনো শক্তি দমিয়ে রাখতে পারে না: প্রধান উপদেষ্টা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ফরিদপুরে অবরোধ কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে আন্দোলনরতদের সাথে ব্যাপক সংঘর্ষ, বিভিন্ন স্থাপনায় ভাঙচুর-আগুন পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা ফরিদপুরের ব্যবসায়ী খান মাহবুব এর ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী আজ ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটিতে ১৬টি ভবন ধ্বংস করেছে, নিহত ৫৩ সারাদেশে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা

প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে রোকেয়া পদক পেলেন ৫ নারী

  • Update Time : শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১০৬ Time View

সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় এ বছর বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন ৫ জন। পদক প্রাপ্তদের প্রত্যেককে আঠারো ক্যারেট মানের পঁচিশ গ্রাম স্বর্ণ নির্মিত একটি পদক, পদকের রেপ্লিকা, চার লাখ টাকার চেক ও সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।

শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের হাতে পদক তুলে দেন।

বেগম রোকেয়া দিবস ও বেগম রোকেয়া পদক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বশরীরে উপস্থিত থেকে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

এ বছর বেগম রোকেয়া পদক বিজয়ী হলেন- চট্টগ্রাম জেলার প্রফেসর কামরুন নাহার বেগম (অ্যাডভোকেট)। নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বেগম রোকেয়া পদক বিজয়ী হলেন সাতক্ষীরা জেলার ফরিদা ইয়াসমিন (জন্মস্থান খুলনা), নড়াইল জেলার ড. আফরোজা পারভীন সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন। পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বেগম রোকেয়া পদক পেলেন ঝিনাইদহ জেলার নাছিমা বেগম। নারী শিক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় বেগম রোকেয়া পদক পেলেন ফরিদপুর জেলার রহিমা খাতুন।

উল্লেখ্য, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ১৮৮০ সালে ৯ ডিসেম্বর রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মুসলিম সমাজে তখন মেয়েদের লেখাপড়ার কোনো প্রচলন ছিলো না। তাই তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও পরিবারের অগোচরে বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় উর্দু, বাংলা, আরবি ও ফারসি লিখতে ও পড়তে শেখেন। তার জীবনে শিক্ষালাভ ও মূল্যবোধ গঠনে তার ভাই ও বড় বোন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। পরে বিহারের ভাগলপুরে সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়। স্বামীর উৎসাহে ও নিজের আগ্রহে তিনি লেখাপড়ার প্রসার ঘটান। বেগম রোকেয়া ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর মারা যান।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুদিন উপলক্ষে প্রতিবছর ৯ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া দিবস পালন করা হয়।

বেগম রোকেয়া ২০০৪ সালে বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি’ জরিপে ষষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক হিসেবে পরিচিত। তার উল্লেখযোগ্য রচনা হলো-মতিচূর, সুলতানার স্বপ্ন, পদ্মরাগ, অবরোধ-বাসিনী।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews