1. admin@thedailypadma.com : admin :
১৫ বছর ধরে আটকে আছে নায়ক মান্নার মৃত্যু মামলার বিচার কার্যক্রম - দ্য ডেইলি পদ্মা
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বুধবার ঢাবির সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ডাকসু নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মডেল হিসেবে বিবেচিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্ণ স্বচ্ছ্তার সঙ্গে নির্বাচন আয়োজন করেছে: ঢাবি উপাচার্য আমরা কারচুপির অভিযোগ পেয়েছি: আবিদুল থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার এক বছরের কারাদণ্ড গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৫২ জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকলো ডাকসু নির্বাচনের পর্যবেক্ষক টিম ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মানুষ, ঢাকার সঙ্গে ২১ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন নিয়ম ভেঙে ভোটকেন্দ্রে ঢুকার অভিযোগের বিষয়ে ছাত্রদল প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী যা বললেন

১৫ বছর ধরে আটকে আছে নায়ক মান্নার মৃত্যু মামলার বিচার কার্যক্রম

  • Update Time : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৩৫ Time View
২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মারা যান বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়ক এস এম আসলাম তালুকদার মান্না। বুকে ব্যথা অনুভব করায় এদিন ভোর ৪টায় ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা হাসপাতালে আসেন সকাল ৯টায়। এতে হাসপাতালটির হৃদরোগ বিভাগের ৬ চিকিৎসকের অবহেলার জন্য মান্নার মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ করেন স্বজনরা। পরবর্তীতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সিএমএম) মামলা দায়ের করা হয় পরিবারের পক্ষ থেকে। কিন্তু হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের কারণে ১৫ বছর ধরে আটকে আছে মামলার বিচার কার্যক্রম।
২০০৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে মান্নার স্ত্রী শেলী কাদেরের ভাই রেজা কাদের ঢাকা সিএমএম আদালতে মামলা করেন। আদালত মামলা বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলার দুই মাস পর ১৩ নভেম্বর তৎকালীন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান সিদ্দিক বিচার বিভাগীয় তদন্ত শেষে ৬ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ১৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন তৎকালীন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক ফিরোজ আলম। এরপর ১, ২ ও ৩ নভেম্বর সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেন আদালত। সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ধার্য থাকা দিনেই সংশ্লিষ্ট বিচারক বদলি হয়ে যান। থেমে যায় সাক্ষ্যগ্রহণ। এরপর আসামিরা মামলার কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে উচ্চ আদালতে আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
আসামিরা হলেন—ডা. মো. এনায়েত হোসেন শেখ, ডা. জহির উদ্দিন মাহমুদ ইলিয়াস, ডা. মোমেনুজ্জামান, ডা. ফাতেমা, ডা. মাইনুল ইসলাম মজুমদার ও ডা. খন্দকার মাহবুব হোসাইন।
মামলাটি বর্তমানে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বিচারাধীন। সংশ্লিষ্ট আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর জাহাঙ্গীর হোসেন (দুলাল) বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণের প্রথম দিনই মামলা স্থগিত করে হাইকোর্ট। ১৪ বছর হয়ে গেছে স্থগিত রয়েছে মামলাটি। এজন্য দীর্ঘদিন ধরে মামলাটির বিচার হচ্ছে না। স্থগিতাদেশ তুলে নিলে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার খন্দকার মুশফিকুল হুদা বলেন, স্থগিতাদেশ এখনও রয়েছে। অদৃশ্য কোনো কারণে তা বাতিল হচ্ছে না। তবে আমরা নতুন আইনি পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি। আশা করছি আগামী দুই মাসের মধ্যে ভালো ফলাফল পাবো।
এ বিষয়ে মান্নার স্ত্রী শেলী কাদের ও মামলার বাদী রেজা কাদেরের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাদের পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews