1. admin@thedailypadma.com : admin :
ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি বাতিল - দ্য ডেইলি পদ্মা
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০১:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
টুর্নামেন্টের তৃতীয় ম্যাচে ভারতকে হারাল বাংলাদেশ গণহত্যা দিবস’ ঘোষণার দাবি আদায়ে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোকে ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখার আহ্বান বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমতা ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে দেশবাসীসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গত ৫২ দিনে মুরগি ও বাচ্চার দাম বাড়িয়ে ৯৩৬ কোটি টাকা লোপাট রোজার প্রথম দিনেই ইফতার কিনতে চকবাজারে ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা জন্মদিনে ক্যান্সার ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলেন সাকিব আল হাসান রমজান উপলক্ষে দাম বেড়েছে মুরগি-লেবু-শসা-বেগুনের রমজানের প্রথম দিনে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে

ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি বাতিল

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩
  • ৮ Time View

পরীক্ষার ওপর নির্ভরতা কমিয়ে শ্রেণিভিত্তিক মূল্যায়নের ওপর জোর দিতে চলতি বছর থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে।এই শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে কোনো প্রচলিত পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর মাউশি।

সোমবার (১৩ মার্চ) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর বেলাল হোসাইন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

মাউশির আদেশে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে সম্পাদন করতে হবে।

মাউশির আদেশে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে সম্পাদন করতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনো পরীক্ষা/মডেল টেস্ট গ্রহণ করা যাবে না। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে, তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে।

যা অনুসরণ করতে হবে

১) ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে সম্পাদন করতে হবে;

২) এই দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনও পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট গ্রহণ করা যাবে না;

৩) শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে;

৩) শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে;

৪) নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান প্রধান, উপজেলা বা থানা একাডেমিক সুপারভাইজার, উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকদের নিয়মিত পরিবীক্ষণ জোরদার করতে হবে;

৫) নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেষ্ট ও সচেতন থাকতে হবে। এ বিষয়ে কোনও রকমের ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ দায়ী থাকবেন।

নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন যেভাবে

প্রচলিত মূল্যায়ন বা পরীক্ষা পদ্ধতির বদলে যে পদ্ধতি চালু হচ্ছে তা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে এখনও হয়তো অনেকের অনেক রকম সন্দেহ-সংশয় রয়েছে। অধিকাংশ মানুষ ভালো বলছেন, আবার অনেকেরই সংশয় রয়েছে। কেউ কেউ বলছেন— পরীক্ষা থাকবে না। তাহলে কেমন হলো? পরীক্ষা থাকবে না, আসলে তা ঠিক নয়। অনেক পরীক্ষাই থাকবে, আবার অনেক পরীক্ষা থাকবে না। কিন্তু পরীক্ষা থাকবে না— এর মানে মূল্যায়ন থাকবে না তা নয়। ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে।

দীপু মনি বলেন, কেউ কেউ বলছেন— শিক্ষকদের হাতে ধারাবাহিক মূল্যায়নের যে অংশ থাকবে, তাহলে কি শিক্ষকদের হাতে জিম্মি হয়ে যাবো? শিক্ষকদের প্রতি আমাদের যেমন সম্মান থাকতে হবে, তেমনি আস্থাও রাখতে হবে। হ্যাঁ, কোথাও কোথাও আস্থাহীনতা ঘটে, এতে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু সেখানে যেন সমস্যা না হয়, সেটা দেখেই আমরা শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করতে চাই।

নতুন শিক্ষক্রম অনুযায়ী, মাধ্যমিকের ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০ শতাংশ ও সামষ্টিক মূল্যায়ন (বছর শেষে পরীক্ষা) ৪০ শতাংশ। বাকি বিষয় জীবন ও জীবিকা, তথ্যপ্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা, শিল্প ও সংস্কৃতি (বিদ্যমান বিষয়-চারু ও কারু কলা) শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে শতভাগ। আর নবম ও দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের শিখনকালীন মূল্যায়ন ৫০ শতাংশ আর সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে ৫০ শতাংশ। নবম ও দশম শ্রেণির বাকি বিষয়গুলোর শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে শতভাগ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews