1. admin@thedailypadma.com : admin :
এ সপ্তাহে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে, স্বস্তির ঢেকুর মধ্যবিত্ত এবংনিম্ন মধ্যবিত্তদের - দ্য ডেইলি পদ্মা
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন

এ সপ্তাহে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে, স্বস্তির ঢেকুর মধ্যবিত্ত এবংনিম্ন মধ্যবিত্তদের

  • Update Time : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৮ Time View

রমজান মাস চললেও, নিত্যপণ্যের দাম যেন কমছেই না। যেখানে বিশ্বে অনেক দেশেই রোজা উপলক্ষ্যে বিভিন্ন পণ্যের দাম কমানো হয়। সেখানে প্রতিদিনই যেন, নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। সরকার বারবার বাজার নিয়ন্ত্রণের কথা বললেও, বাস্তবচিত্রে তা দেখা যাচ্ছে না। এদিকে, এমন পরিস্থিতিতে নাভিশ্বাস অবস্থা মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন আয়ের মানুষদের।

তবে, এ সপ্তাহে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে। এছাড়া অন্যান্য পণ্যের দামেও বইছে কিছুটা সুবাতাস। এতে অনেকটাই স্বস্তির ঢেকুর তুলছেন মধ্যবিত্ত এবংনিম্ন মধ্যবিত্তরা।

আজ শুক্রবার (২২ মার্চ ) রাজধানীর বেশকিছু বাজার ঘুরে এমনচিত্রই দেখা গেছে।

সবজি ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে ক্রেতা বেশ কমে গেছে। তা ছাড়া রোজায় মাছ-মাংসের চাহিদা বেশি থাকায় সবজির বাজারে ভিড় কম। চাহিদা কমে যাওয়ায় দামে এর প্রভাব পড়েছে। ফলে কিছু কিছু কাঁচা পণ্যের দর কমতির দিকে। এবার ভরা মৌসুমেও কম দামে সবজি কিনতে পারেননি ক্রেতা। প্রতিটি সবজির দাম ছিল অস্বাভাবিক। রোজার শুরুতেও কয়েকটির দর ছিল চড়া। তবে এখন কিছুটা সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে।

বাজারে শসা, বেগুন ও পেঁয়াজের দরে বেশ ছন্দপতন দেখা গেছে। রোজার শুরুতে লম্বা বেগুনের কেজি ছিল ৭০ থেকে ৯০ টাকা। গতকাল ঢাকার তেজকুনিপাড়া, হাতিরপুল, মহাখালী কাঁচা বাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। শসার কেজি রোজার শুরুতে ছিল ৮০ থেকে ১০০ টাকা। তবে গতকাল বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা দরে।

১০-১৫ দিন আগে লাউয়ের পিস কিনতে ভোক্তাকে খরচ করতে হয়েছিল ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এখন মিলছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া ঢ্যাঁড়স ও পটোল কেনা যাচ্ছে ৬০ টাকা দরে। নাগালে রয়েছে কাঁচামরিচও; কেজি মিলছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। এদিকে, রোজার আগে থেকেই দর বেশি ছিল পেঁয়াজের। তবে গত এক সপ্তাহে কেজিতে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মতো দাম কমেছে। বাজারে এখন পেঁয়াজের কেজি কেনা যাচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। গতকাল আলুর কেজি ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। তবে কেজিতে দুই থেকে পাঁচ টাকা কমে গতকাল বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা দরে।

স্থির রয়েছে মাংসের বাজার। রোজার শুরুতে ব্রয়লার মুরগির দর বেড়ে সর্বোচ্চ ২৩৫ টাকা ছুঁয়েছিল। তবে এখন কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২১৫ টাকা দরে। সোনালি জাতের মুরগির কেজি কিনতে খরচ করতে হবে ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকা।

মুরগির সঙ্গে কমেছে ডিমের দামও। ফার্মের ডিমের ডজন কেনা যাচ্ছে ১২০ টাকা দরে। ১৫ থেকে ২০ দিন আগে প্রতি ডজন ডিমের দর ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। গরুর মাংসের কেজি পাওয়া যাচ্ছে বাজারভেদে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকায়। মাছের বাজারও স্থির দেখা গেছে।

সবজি ও মাছ-মাংসের বাজারে কিছুটা স্বস্তি থাকলেও চাল, ডাল, তেল, চিনির মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্যগুলোর দাম এখনও চড়া। উল্টো দু-একটি পণ্যের দর বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে সব ধরনের চালের কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা বেড়েছে। মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৩ টাকা। মোটা চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews