1. admin@thedailypadma.com : admin :
রোজার অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেলেও মাছ ও মাংসের দাম এখনোও চড়া, নিত্যপণ্য আকাশচুম্বী - দ্য ডেইলি পদ্মা
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন

রোজার অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেলেও মাছ ও মাংসের দাম এখনোও চড়া, নিত্যপণ্য আকাশচুম্বী

  • Update Time : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৭ Time View

নিত্যপণ্যের মূল্য যেন, কমার নামই নেই। গতসপ্তাহ থেকে সবজির দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও, অন্য পণ্যগুলো আকাশচুম্বী। রোজার অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেলেও মাছ ও মাংসের দাম এখনোও চড়া।

এছাড়া চাল, ডাল, আটা, ময়দা, আলু ও তেলের দামও উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল হয়ে আছে। এতে প্রতিনিয়তই বিপাকে পড়তে হচ্ছে নিম্ন এবং মধ্যবিত্তদের।

এদিকে, পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ নিলেও তার খুব বেশি সুফল বাজারে মিলছে না। রোজার মধ্যে ২৯টি পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। এসব পণ্যের অধিকাংশই এখনো বাড়তি দরে কিনতে হচ্ছে। রাজধানীর মালিবাগ, রামপুরা ও কারওয়ান বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়।

বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। সোনালি মুরগির দাম ৩১০ থেকে ৩৩০ টাকা। অথচ কৃষি বিপণন অধিদপ্তর খুচরায় ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ১৭৫ টাকা এবং সোনালি মুরগির দাম ২৬২ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল।

এদিকে, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের বেঁধে দেওয়া দাম অনুযায়ী, প্রতি কেজি গরুর মাংস খুচরায় ৬৬৪ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৩০ থেকে ৭৮০ টাকায়।

অন্যদিকে, রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে গতকাল প্রতি কেজি চাষের রুই মাছ বিক্রি হয় ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। আকারভেদে চাষের পাঙাশ ও তেলাপিয়া মাছের দাম ছিল ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি। চাষের কই মাছের দাম ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।

বাজারে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যেসব মাছ বিক্রি হচ্ছে, সেগুলোর দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। আইড়, দেশি শোল ও মাগুরের দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। ৫০০ গ্রাম ওজনের বেশি ইলিশের দাম এক হাজার টাকা কেজি।

তবে, বিক্রেতারা বলছে মাছের বাজার প্রতিদিনই ওঠানামা করছে। এক দিন দাম কিছুটা কমলেও আরেক দিন বাড়ছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদরের তালিকা অনুযায়ী, এক সপ্তাহের ব্যবধানে রুই মাছের দাম অপরিবর্তিত থাকলেও ইলিশের দাম বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে গরু, খাসি ও ব্রয়লার মুরগির দামও।

এ বিষয়ে ভোক্তা সংগঠন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘দাম বেঁধে দেওয়ার সরকারি উদ্যোগটি ভালো ছিল। কিন্তু সেটির বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব হবে, তা নিয়ে শুরু থেকেই আমাদের সংশয় ছিল। কারণ, বেঁধে দেয়া দাম কার্যকর না হলে ক্রেতার কোনো লাভ নেই।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews