মাহবুব পিয়াল , ফরিদপুর প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম কেন্দ্রীয় নেতা মুফতি জাকির হোসেন বলেছেন, সারা বাংলাদেশের আলেম ওলামাগন রাত জেগে মন্দির ও ধর্মীয় উপাসনালয় পাহারা দিচ্ছে এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে মন্দির ও ধর্মীয় উপাসলায় পাহারা দিতে হবে এবং এলাকার মধ্যে কেউ যাতে কোনো নৈরাজ্য সৃষ্টি অথবা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সর্বদা সজাগ থাকতে হবে।আজ রবিবার ফরিদপুরে এক শান্তি র্যালী শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা বলেন।
এর আগে বাংলাদেশ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ফরিদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে বেলা ১১টার দিকে শহরের পশ্চিম খাবাসপুর জামিয়া আরাবিয়া শামসুল উলুম মাদ্রাসা থেকে শতাধিক মোটর সাইকেল নিয়ে এক বিশাল শান্তি র্যালী বের করা হয়।
শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানিয়ে র্যালীটি শহরের ভাঙ্গার রাস্তার মোড়, জনতা ব্যাংকের মোড়, প্রেসক্লাব চত্বর, টেপাখোলা বাজার, সরকারী ইয়াছিন কলেজ মোড়, পৌরসভা মোড়, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ মোড়, রাজবাড়ী রাস্তার মোড় হয়ে শামসুল উলুম মাদ্রাসায় এসে শেষ হয়।
র্যালীতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ফরিদপুর জেলা শাখার সভাপতি ও শামসুল উলুম মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি কামরুজ্জামান , সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাওলানা ইসমাইল হোসাইন, ফরিদপুর জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি আবু সাঈদ, নগরকান্দা উপজেলা শাখার সভাপতি মুফতি মামুন আব্দুল্লাহ কাসিম, সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসান, প্রচার সম্পাদক মুফতি আলী আহমেদ, সদস্য মাওলানা আক্কাস, মাওলানা কবির আহমেদ, মাওলানা আব্দুল মতিন, মুফতি যুবায়ের, মুফতি ইমদাদুল হক, মুফতি শরিয়ত উল্লাহ সহ ফরিদপুরের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ওলামায়ে কেরামগন অংশ নেন।
পরে ঢাকার শাপলা চত্বরে নিহত এবং বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন শামসুল উলুম মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি কামরুজ্জামান।
Leave a Reply