1. admin@thedailypadma.com : admin :
প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে স্কুল-কলেজে - দ্য ডেইলি পদ্মা
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশ-ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আর্থিক সহায়তা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র কারো রক্তচক্ষু বা ধমকের কারণে কোনো কাজ করার প্রয়োজন নেই: ডিসিদের প্রধান উপদেষ্টা আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি দূরভিসন্ধিমূলক: রিজভী বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত দুপুর ১২টায় ডিসি সম্মেলন শুরু আজ, উঠছে ৩৫৪ প্রস্তাব এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ আজকের নামাজের সময়সূচি ১৬ ফেব্রুয়ারি আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা যতদ্রুত সম্ভব আমরা সংস্কার কমিশনগুলোর রিপোর্ট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসতে চাই: ড. আলী রিয়াজ পরিষ্কারভাবে বলেছি জাতীয় নির্বাচন আগে, তারপর স্থানীয়: ফখরুল

প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে স্কুল-কলেজে

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৬৯ Time View

করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় এক মাস পর আজ সকাল ৮টা থেকে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শুরু হয়েছে । ক্লাসে ফিরতে পারায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশ উৎফুল্ল ভাব দেখা গেছে। এদিকে মাধ্যমিক পর্যায়ে ক্লাস শুরু হলেও ১২ বছরের কম বয়সী প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হবে ২ মার্চ থেকে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই শিক্ষার্থীদের ক্লাসে অংশ নিতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছে, তারাই কেবল সশরীরে ক্লাস করতে পারবে।

যারা করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারেনি, তারা আপাতত অনলাইনে ক্লাস করবে।

এদিকে আবারও সশরীরে ক্লাস চালু হওয়ায় চাঞ্চল্য ফিরে এসেছে স্কুল-কলেজে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যেও ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা গেছে।

তবে যেহেতু ১২ বছর বয়সীদের টিকা দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে, সে হিসেবে ষষ্ঠ শ্রেণীর সব শিক্ষার্থী এখনও টিকা না নেয়ায় পুরোপুরিভাবে সশরীরে ক্লাস নেয়ার ক্ষেত্রে বিপত্তি দেখা দিয়েছে।

আবার ষষ্ঠ শ্রেণির যেসব শিক্ষার্থীর বয়স এখনও ১২ বছরের কম, তাদের বিষয়ে শিক্ষা প্রশাসনের স্পষ্ট নির্দেশনাও নেই। খুব স্বাভাবিকভাবেই টিকা দিতে না পারা শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়ে অসুবিধার মুখোমুখি হতে হবে। কারণ মোবাইলে ডাটা কিনে বা ল্যাপটপে ওয়াইফাই ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাসের সুযোগ সব শিক্ষার্থীর নেই। অন্যদিকে সশরীরে ক্লাস এবং অনলাইনে ক্লাস দুটো কার্যক্রম একসঙ্গে চালিয়ে নেয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য অনেক বিদ্যালয়ের নেই।

সরাসরি ক্লাসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের অংশ নিতে হবে। এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) গাইডলাইন মেনে চলতে হবে।

রবিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) মাউশি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ ২০ নির্দেশনা দিয়ে এ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেন।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে আগের ‘গাইড লাইন’ এর নির্দেশনা ছাড়াও এর আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০টি নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।

যা বলা হয়েছে মাউশির গাইডলাইনে :

১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যে সব শিক্ষার্থী কোডিড-১৯ টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছে সে সব শিক্ষার্থী সশরীরে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে;

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রবেশমুখসহ অন্যান্য স্থানে কোডিড-১৯ অতিমারি সম্পর্কিত সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে করণীয় বিষয়সমূহ ব্যানার বা অন্য কোনো উপায়ে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা;

৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রবেশ পথে সব শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের মাধ্যমে নিয়মিত তাপমাত্রা মাপা ও তা পর্যবেক্ষণ করার ব্যবস্থা করা;

৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি বিবেচনায় অনলাইন/ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরম-এ শিখন-শেখানো কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে;

৫. শিক্ষার্থীদের জন্য বিতরণকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের কার্যক্রম যথারীতি অব্যাহত থাকবে।

৬. শিক্ষার্থীদের ক্লাস রুটিন ইতোপূর্বে প্রেরিত নির্দেশনা মোতাবেক প্রণয়ন করতে হবে;

৭. শিক্ষার্থীদের ভিড় এড়ানোর জন্য প্রতিষ্ঠানের সবগুলো প্রবেশ/প্রস্থান মুখ ব্যবহার করার ব্যবস্থা করা। যদি মাত্র একটি প্রবেশ/প্রস্থান মুখ থাকে সেক্ষেত্রে একাধিক প্রবেশ/প্রস্থান মুখের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা;

৮. প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের আনন্দঘন পরিবেশে শ্রেণি কার্যক্রমে স্বাগত জানানোর ব্যবস্থা করা;

৯. প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন শিক্ষার্থীরা কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিষ্ঠানে অবস্থান করবে এবং বাসা থেকে যাওয়া আসা করবে সেই বিষয়ে তাদেরকে শিক্ষাণীয় ও উদ্বুদ্ধকারী ব্রিফিং প্রদান করার ব্যবস্থা করা;

১০. প্রতিষ্ঠানের একটি কক্ষ প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থাসহ আইসোলেশন কক্ষ হিসেবে প্রস্তুত রাখা;

১১. প্রতিষ্ঠানের সব ভবনের কক্ষ, বারান্দা, সিঁড়ি, ছাদ এবং আঙ্গিনা যথাযথভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার ব্যবস্থা করা;

১২. প্রতিষ্ঠানের সব ওয়াশরুম নিয়মিত সঠিকভাবে পরিষ্কার রাখা এবং পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা রাখা।

১৩. প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী, অভিভাবকসহ অন্য কেউ প্রবেশ/অবস্থান/প্রস্থানের সময় সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন করা;

১৪. প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী এবং অন্য কেউ সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান করার বিষয়টি নিশ্চিত করা;

১৫. প্রতিষ্ঠানে সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দ্বারা হাত ধোয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা;

১৬. শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের বসার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করা। এক্ষেত্রে পারস্পরিক ৩ (তিন) ফুট শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা করা;

১৭. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খেলার মাঠ, ড্রেন ও বাগান যথাযথভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা এবং কোথাও পানি জমে না থাকে তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা:

১৮. প্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির সংখ্যা নিরূপণ করা।

১৯. প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে আনন্দঘন শিখন কার্যক্রমের মাধ্যমে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালিত করা;

২০. প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি ও অভিভাবকদের সাথে সভা করে এতদসংক্রান্ত বি

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
স্বপ্নপূরণের ক্ষণগণনা
অপেক্ষা উদ্বোধনের
দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews